নড়াইলে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারনের অভিযোগে চাঁদাবাজির অভিযোগ “” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে , ৬ জন যুবক রাজিয়া বেগম ও তার স্বামীকে ইট ভাটায় নিয়ে যান। ুএবং তাদের সন্তান ধর্ষণ কাজে জড়িত মর্মে ভয় দেখিয়ে ৩০ হাজার ু চাঁদা দাবি করা হয়েছে। বাস্তবে এহেন কোন ঘটনা ঘটেনি। উক্ত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যে বানোয়াট ভিত্তিহীন উদেশ্য প্রনোদিত। একটি কুচক্রী মহল সাংবাদিক দের ভূল তথ্য দিয়ে এহেন কুৎসা রটিয়েছে।

যাহার কোন সত্যতা নেই। প্রকৃত পক্ষে কালিনগর গ্রামের এক গৃহবধূ ধর্ষণের কথা ওই গৃহবধু ও তার স্বামী তাদের নিকট প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিকভাবে আইনগত পরামর্শ প্রূদান করা হয়। এই পরামর্শ প্রদান করায় ক্ষিপ্ত হয়ে একটি মহল তাদের সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এহেন নাটক সাজিয়েছেন। বাস্তবে এর কোন সত্যতা নেই। আমরা এই সংবাদের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
১।.মশিয়ার শেখ
২। লিঠু শেখ
৩।আনিচ বিশ্বাস
৪।ইকবাল মোল্যা
৫।নজরুল মোল্যা
৬। সোহেল মোল্যা।
বিছালী ইউনিয়ন, নড়াইল, সদর, নড়াইল